১৮৯৪ সালের নভেম্বর মাস –কলকাতার টাউন হলে, জগদীশ বসু, তার হাতে তৈরী যন্ত্র দিয়ে – বেতার যোগাযোগ , প্রদর্শণ করে দেখালেন।অর্থাৎ বেতার তরঙ্গের মাধ্যমে , তথ্যের আদান প্রদান করলেন।
বিশ্বের ইতিহাসে সেই প্রথম এরকম ঘটল।
বেতার যোগাযোগের তিনিই পথিকৃত
এরপরে,জগদীশ বসু বেতার তরঙ্গের গবেষণা ছেড়ে , গাছপালা নিয়ে তার কাজ ভাবনা শুরু করেন। ্তার এই কাজের মূল লক্ষ্য ছিল প্রাণী ও উদ্ভিদের জীবনের মধ্যে কতটা প্রভেদ আর কতটা মিল আছে , তা খুঁজে বার করা । রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে লেখা , জগদীশ বসুর একটি চিঠি এই রকম-
Royal Institution of Great Britain
৮ই নবেম্বর ১৯০১
বন্ধু
…কতদিন হইল আমার এক বক্তৃতার সময় বলিয়াছিলাম যে – There is absolutely a continuity of phenomena starting from the animal tissue , passing through the trasitional vegetable , to the inorganic metal . You can not draw a dividing line…
তোমার জগদীশ
গাছেদের এইসব গুণাগুণ মাপজোপ করার জন্য
জগদীশ বসু নিজেই আশ্চর্য রকমের সূক্ষ আর অতি উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন , বহু যন্ত্র আবিস্কার করেনএবং নিজের গবেষণায় সাফল্য লাভ করেন । তাঁর তৈরী নানা যন্ত্র সেই যুগের বিস্ময় ।
এমন মণীষার বৈজ্ঞানিক কাজকর্মের কথা , আমাদের মত সাধারণ মানুষের পক্ষে বোঝা হয়ত কঠিন।
কিন্তু তার এই কাজের বাইরে বহু লেখা আছে – ভাবনা আছে – সেগুলিআমাদের মত মানুষেরা পড়তে পারি।
যেমন ওনার লেখা ‘অব্যক্ত’ বইটি।
Reviews
There are no reviews yet