“.….জগদীশ বসুর এইসব গবেষোণার মূল লক্ষ্য ছিল ; প্রাণী ও উদ্ভিদের জীবনের মধ্যে কতটা প্রভেদ আর কতটা মিল আছে , তা খুঁজে বার করা । রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে লেখা , জগদীশ বসুর একটি চিঠি থেকে উদ্ধৃতি দিচ্ছি –
Royal Institution of Great Britain
৮ই নবেম্বর ১৯০১
বন্ধু
…কতদিন হইল আমার এক বক্তৃতার সময় বলিয়াছিলাম যে – There is absolutely a continuity of phenomena starting from the animal tissue , passing through the trasitional vegetable , to the inorganic metal . You can not draw a dividing line…
তোমার জগদীশ
গাছেদের এইসব গুণাগুণ মাপজোপ করার জন্য যন্ত্রপাতি দরকার । কিন্তু সাধারণ যন্ত্রে গাছের অল্পস্বল্প পরিবর্তন মাপা যায় না । এই কাজের জন্য অত্যন্ত উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন , অতি সূক্ষ যন্ত্রপাতির প্রয়োজন । অথচ সেসময় পৃথিবীতে ঐ জাতীয় যন্ত্রপাতি আবিস্কৃত হয়নি ।
জগদীশ বসু নিজেই আশ্চর্য রকমের সূক্ষ আর অতি উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন , বহু যন্ত্র আবিস্কার করেন । তারপর ঐ সব যন্ত্রের দ্বারা , নিজের গবেষণায় সাফল্য লাভ করেন । তাঁর তৈরী নানা যন্ত্র সেই যুগের বিস্ময় । ওনার এই উদ্ভাবনী শক্তির আভাস দেওয়ার জন্য , ওনার একটি আবিস্কারের পটভূমি বর্ণনা করছি ।….'”
“গাছের প্রাণ” বইটি থেকে কয়েকটি লাইন এখানে তুলে দেওয়া হল
ওনার অন্যান্য নির্মেদ পুস্তিকাগুলোর মতো এটিও খুব সহজ ও প্রাঞ্জল ভাষায় লেখা, সেইসঙ্গে বিজ্ঞানের তত্ত্ব ও তথ্যের বিশ্বস্ত আকর। বাঙালি বিজ্ঞানপিপাসুদের সবার এগুলো পড়ে নেওয়া উচিত। বিশেষ করে যাঁরা বিজ্ঞানের তথাকথিত ছাত্রছাত্রী নন তাঁদের জন্য এ-বই অপরিহার্য।
(0)(0)
Rated 5 out of 5
Atindra –
খুব ঝরঝরে লেখা। গল্পের মত এক নিঃশ্বাসে পড়ে নেওয়া যায়। এত সহজ সরল ব্যাখ্যা যে আমাদের মত অবিজ্ঞানী মানুষও বুঝতে পারে।
Anirban De –
ওনার অন্যান্য নির্মেদ পুস্তিকাগুলোর মতো এটিও খুব সহজ ও প্রাঞ্জল ভাষায় লেখা, সেইসঙ্গে বিজ্ঞানের তত্ত্ব ও তথ্যের বিশ্বস্ত আকর। বাঙালি বিজ্ঞানপিপাসুদের সবার এগুলো পড়ে নেওয়া উচিত। বিশেষ করে যাঁরা বিজ্ঞানের তথাকথিত ছাত্রছাত্রী নন তাঁদের জন্য এ-বই অপরিহার্য।
Atindra –
খুব ঝরঝরে লেখা। গল্পের মত এক নিঃশ্বাসে পড়ে নেওয়া যায়। এত সহজ সরল ব্যাখ্যা যে আমাদের মত অবিজ্ঞানী মানুষও বুঝতে পারে।